নিজের বিচি বিক্রি করে রাজিবুল এখন স্বাবলম্বী। আজ থেকে এক বছর আগেও রাজিবুল হতাশায় নিমজ্জিত ছিলো। বুঝতে পারছিলো না কি করবে? চাকরি নাকি ব্যাবসা? কোনোটাই তার ভাগ্যকে সাপোর্ট দিচ্ছিল না। হঠাৎ করেই রাজিবুল এর মাথায় আসে বিচি বিক্রির বুদ্ধি। সে বলে আসলে তার বিচি দুটা অযথাই পড়ে ছিলো, ওগুলো কোনো কাজের না, তাই যদি এগুলো বিক্রি করে একটু কিছু পয়সা আয় হয় তো ভালো। যে ভাবা সেই কাজ, স্থানীয় এক বিচি ব্যাবসায়ী মুন্সীর নিকট রাজিবুল তার একটি বিচি বিক্রি করেন। আরেকটি বিচি একটু ভাঙ্গা হওয়াতে মুন্সী সেটা নিতে অস্বীকৃতি জানান।
রাজিবুল ভবিষ্যতে বিচির খামার দিতে চান।