রুয়েটের মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের যুগান্তকারী আবিষ্কার

রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, রুয়েটের মেকানিকাল ইঞ্জিয়ারিং বিভাগ গবেষণায় ফোন সেক্সের মাধ্যমে বিশ্বে প্রথমবার গর্ভধারণে সাফল্য অর্জন করেছে। গবেষণায় অংশ নেয়া একটি গরিলা এই সাফল্য নিয়ে আসে। এই সংবাদে সারা রাজশাহী, পার্শ্ববর্তী পাবনা এবং সারা দেশে খুশির জোয়ার বয়ে গেছে।
নোয়াখালী, বরিশাল সহ আরব এবং বিদেশে অবস্থানরত প্রবাসীরা এই সংবাদে উল্লাসে ফেটে পড়েছেন। শুধুমাত্র ফোন সেক্সের সাহায্যে গর্ভধারণ করার এই খবরে লং ডিস্ট্যান্স দম্পতিরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন। অন্যদিকে এই খবরে চিন্তায় রয়েছে অসংখ্য অবিবাহিত কাপল। ইটিশ পিটিশ না করে গর্ভধারণ করার নতুন ঝুকি সৃষ্টি হওয়ায় মুষড়ে পড়েছেন কেউ কেউ।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত শুধু মাত্র গরিলার ক্ষেত্রে এই সাফল্য পাওয়া গেলেও মানুষের উপর ফোন সেক্সে গর্ভধারণ প্রযুক্তির প্রয়োগ এখনই হচ্ছে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন পেলেই মানুষের উপর এই প্রযুক্তির প্রয়োগ দেখা যাবে। মেকানিকাল ইঞ্জিয়ারিং বিভাগ জানিয়েছে, ফোন সেক্সে গর্ভধারণের ঝুঁকির সাথে সাথে যৌন রোগ ছড়ানোরও ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। তাই একাধিক ফোন সেক্স সঙ্গীর সাথে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। পুরুষদের নিজেদের ফোনে “কনডম ফিল্টার” ব্যবহার করতে হবে। অনিরাপদ ফোন সেক্স থেকে সাবধান থাকতে হবে।
উত্তরবঙ্গের কুড়িগ্রাম জেলার ধরলা নদী পাড়ের উলিপুরের কৃতি সন্তান চুমকি এর ফলে আরও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। আমাদের কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিকে সে জানায়, “এই খবরের পর থেকেই আমি অস্থিরতায় ভুগতেসি। আমার হাজারো বয়ফ্রেন্ডের সাথে ফোন সেক্সের ফলে প্রেগনেন্ট হওয়ার এই প্যারা আমি নিতে পারতেসি না। এখনো হইনি, কিন্তু কখন যে কী হয় বলা তো যায় না? আবার সেক্স চ্যাটের ফলেও প্রেগনেন্ট হয়ে যাই কিনা এটাও সিওর না”। রুয়েটের মেকানিকাল ইঞ্জিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যানের কাছে “সেক্স চ্যাটে গর্ভধারণ” এর ঝুঁকি জানার জন্য ফোন করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *