বুধবার ভোর ৬ টায় হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ এ সিদ্ধান্ত প্রদান করেন। বিচারপতি উল্লেখ করেন যে, একসাথে খাওয়া-দাওয়া,ঘোরাফেরা,লেখাপড়া করার পরও তারা প্রেম না করাটা সমাজে একটি নজির হয়ে রয়েছে। তবে কেন তারা এমন নজির স্থাপন করেছে এ ব্যাপারে জনগণের জানার অধিকার রয়েছে৷ ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের ভিসি প্রফেসর কামরুল হাসানকে সভাপতি করে তিন সদস্যের একটু তদন্ত কমিটি গঠন করে আসিফ-ফারিহা প্রেম না করার কারন অনুসন্ধানের নির্দেশনা দেয়া হয়। আরোও বলা হয় তারা যদি প্রেম নাই করে তাহলে নুর মন্ডল হৃদি তাদের সন্তান হিসেবে কতটা বৈধ তা খতিয়ে দেখতে হবে। এডভকেট জান্নাতুন শারাবান তহুরার করা একটি রিটে হাইকোর্ট এ সিদ্ধান্ত প্রদান করেন।