ভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষায় ফেল করে ও চাপাবাজী, অতপর ধরা খেলেন ডাক্তার ইকরা

ডাক্তার ইকরা,কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে ২০২০ সালে এইচ এস সি পাশ করেন,স্বপ্ন ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার,কোচিং করেন ইউসিসি কুমিল্লা শাখায়,
আবেদন করেন ঢাবির গ, ঘ, চ ইউনিট
চবির গ,ঘ,রাবির বি ইউনিট,সাত কলেজ,গুচ্ছে,জাহাঙ্গীরনগরে।
কিন্তু পড়াশোনা না করে চাপাবাজী করে কি চান্স পাওয়া যায়?প্রত্যেকটি ভর্তি পরীক্ষায় তার কৃতকর্মের ফল পান ডাক্তার ইকরা।
কোন ভার্সিটিতে চান্স তো দূরের কথা, কোথাও ও পাশই করতে পারে নাই,
ঢাবিতে ১৭/১০০ তে,রাবিতে ৩১/১০০ তে, চবিতে ফেইল, গুচ্ছে নিম্নমানের নাম্বার,
তবুও যেন তার চাপাবাজী ও অহংকার এর কমতি নেই
,সে সবার কাছে বলে বেড়াচ্ছে যে সে রাজশাহী বিশ্ববিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েছে,কিন্তু তার রাজশাহী দূরে হওয়ার কারনে তার বাসা থেকে ভর্তি হতে দেয় নাই,
তা ছাড়া সে সবার কাছে ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে ঢাবির হল নিয়ে সমালোচনা,সহ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সমালোচনা করার কথা, নিজেকে দাবি করছে তার সাথে বুয়েটের ছাত্রের সাথে প্রেমের সম্পর্কের কথা,
এই নিয়ে ঘাটাঘাটি করার পর মিলল চাপাবাজীর অস্তিত্ব,
রাবিতে সে ফেইল করে, ৩১ পায় ১০০ তে,।
এই বিষয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র বলে
“রাবি বাংলাদেশের এক অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয়,
রাবিকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা,দূরত্ব বেশি থাকার কারনে রাবি বাদ দিয়ে জাতীয়তে পড়া,এক প্রকার পাগল ও মানসিক ভারসাম্যহীনতার পরিচয়। তাছাড়া যে সব যায়গায় ফেইল করে তার কাছ থেকে রাবিতে চান্স পাওয়া নিয়ে মিথ্যাচার করা নিজেকে প্রতিবন্ধী পরিচয় দেয়া ছাড়া আর কিছুই নয়””
তাছাড়া ঢাবির এক ছাত্র বলেন”এই মেয়েকে আমি কলেজে দেখেছি অনেক অহংকার করতে,অন্যকে ছোট করতে,
এই মেয়ে কখনোই কারো সাথে বিনয়ী ভাবে কথা বলেনি,সর্বদা নিজেকে পন্ডিত মনে করতো ও অন্যদের সমালোচনা করতো,আমার মতে এই মেয়েটি মানসিক ভারসাম্যহীন, তা না হলে ঢাবির হল নিয়ে সমালোচনা করার কথা না,এদের নিয়ে কিছু না বলাটাই শ্রেয় কারন পাগলের সাথে কেন তর্ক করা প্রয়োজন?

তাছা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *