কুমিল্লা জেলার গৌরীপুর ইউনিয়নের জাহিদ হাসান চয়ন এবার বিড়ির আগুনে পড়ালেখা করে ঢাবিতে এডমিশন পরীক্ষা দিতে যাবে। তার আশেপাশের মানুষ থেকে জানা গিয়েছে যে সে বিড়ির আগুন ছাড়া পড়ালেখা করতেই পারে না। তার প্রতিদিন এজন্যে ২ প্যাকেট বিড়ি দরকার হয়। তার পড়ালেখাও বিড়ির আগুনে ভালোই যাচ্ছে। তার ঢাবিতে টিকে যাবার চান্সও বেশি শুনতে পাওয়া যাচ্ছে। সে যদি এবার ঢাবি তে চান্স পেয়ে যায় তাহলে এটি এবার ইতিহাসে স্বরণীয় একটি ঘটনা হয়ে থাকবে।