আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক মাসুদ পদ্মার দৌলতদিয়া ঘাটে পানি উপভোগ করতে গেলে,ঘাটের পাশে নিচু একটি পাড়ায় দেখতে পান পিবিএস ফ্যাকাল্টির মেধাবী ছাত্র নুরুল ও বহুল আলোচিত ডা.সাবরিনাকে!
আমরা জানি নুরুল অশ্লীল কথা বন্ধ করার জন্য থেরাপি নিচ্ছেন এফসিপিএস ডা.সাবরিনা হতে কিন্তু তা তো জেলের ভিতরে গিয়ে গিয়ে হঠাৎ দৌলতদিয়া ঘাটে?
তা জানতে সরাসরি ধনুকের মতো ছুঁটে গেলে ডা.সাবরিনার পানে নুরুল এড়ে এসে বাঁধা দেন এবং অটো বলেন,
আমি আমার টাকা দিয়ে ২ঘন্টার জন্য বাইরে আনসি।তোর কোনো অধিকার নেই এখানে আসার।
মাসুদ উত্তর দেই টাকা তো ডায়ানা হতে চুরি করা!
নুরুল রেগে উত্তর দেই সেটা আমার ব্যক্তিগত বিষয়!
এদের মাঝে হুট করে পদ্মা হতে একটি বাতাস এসে সাবরিনার খোলা চুলকে মাসুদের মুখে ফেলে ও মাসুদের চশমাই আটকে যায় চুল!
তখন তো সাবরিনা থমকে যায় শাহরুখ কাজলের দৃশ্যের সাক্ষী হয়ে।
এদিকে মাথা খারাপ হয় নুরুলের এবং হিংসায় জোরে ধাক্কা দেই আমাদের বিজ্ঞ সাংবাদিক মাসুদকে।তখন তা দেখে ঘুরিয়ে নুরুলের মুখে চড় লাগিয়ে দেই সাবরিনা!
নুরুল তখন অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ শুরু করলে সাবরিনা তার বড় নখ দিয়ে আছড়ে দেই নুরুলের মুখে এবং তার সেফটি পিন মেরে দেন নুরুলের দুই ঠোঁটে।কথা বলা বন্ধ হয়ে যায় নুরুলের!
তখন মাসুদকে সাবরিনা,
শুনছো,ওগো আমি এই পাগলটাকে চিকিৎসা করছি অশ্লীল কথা বার্তা বন্ধ করতে।অনেক চেষ্টার পর দেখি তার কথাগুলো একদম তার সাথে খাপ খাওয়া।আমার কোনো থেরাপি কাজ না করাই মেডিকেল সায়েন্সের tit for tat থিয়োরি অনুসারে তাকে আমি এই নিচু পরিবেশে নিয়ে আসি যাতে সে এইখানের পরিবেশ দেখে হীনমন্য হয়ে গালি দেওয়ায় ভুলে যায় কিন্তু দেখি সে এখানে আমার চেয়ে বেশি অভিজ্ঞ।সব গলি চিনে সে,আর শুধু উঁকি ঝুঁকি দেওয়ার অভ্যাস,তাই এখানে দাড়িয়ে রেখেছি কি না কি করে ফেলে!
আর কোত্থেকে যেন তোমার সাথে দেখা!
কেমন আছো তুমি!
মাসুদ-এই তো ভালো,চলুন আমরা নৌকা করে পদ্মা পাড়ি দেই
সাবরিনা-হ্যাঁ চলো যায় দুচোখ ধরে
অন্যদিকে নুরুল হয়তো কোথাও উঁকি দিচ্ছে!