নিজস্ব প্রতিবেদক
গত ১৪ই নভেম্বর ২০২২ সোমবার বান্ধবী আশা ইয়াসমিন খানের জন্মদিনে সারপ্রাইজ দিতে বাসার নিচে গিয়ে ২ ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকেন এই মহামানব। পর পর ১৪১বার ফোন দিলেও ফোন ধরে নি মেয়েটি। এই কষ্ট, শোক ও লজ্জায় আত্মহত্যার জন্য অনেক উচু (১ ফুট) থেকে লাফ দিলেও তেমন কিছু হয়নি আশিকের। কিছু না হলেও আশেপাশে পিশাচ টাইপের এক পাঠাও চালক তাকে লোভ-এইড হাসপাতালের বারান্দায় নিয়ে যায়।
এই বিষয়ে আশা ইয়াসমিনকে ওয়াকিটকিতে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও আশার কোনো ওয়াকিটকি না থাকায় যোগাযোগ করা যায়নি।
এই বিষয়ে আশিকে জিজ্ঞাসাবাদ থেকে জানা যায় তিনি সরাসরি সুপ্রিম কোর্টে মামলা করবেন বান্ধবী রুপী এই খাটাস প্রাণীর সাথে। সম্মানিত আশিক সাহেব চ্যানেল ৩৩কে আরও বলেন, ‘আমি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাতে ঈদের পর আমরণ খাওয়া দাওয়ায় নামবেন।’ কোনোভাবে আশাকে ক্ষমা করা যায় কি? – প্রশ্নের উত্তরে মহান আশিক জানান, শুধু কেবল প্রতি শুক্রবার ১টি করে পিজ্জা খাওয়ালেই ক্ষমা মিলতে পারে আশার।’
সাধারণ জনগণের কাছে এ বিষয়ে মতামত চাইলে অধিকাংশ মানুষ আশিকের দাবির সাথে সহমত প্রকাশ করেন এবং আশিকের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন।
গভীরে তদন্তের পর এক বিলাসবহুল রেস্টুরেন্টে দেখা মিলে আশার কিন্তু এই ধুরন্দর মেয়ে মুখ লুকিয়ে পালিয়ে যায়। তদন্তে আরও বেরিয়ে আসে, এই মেয়ে ভয়ানক এক আন্ডারগ্রাউন্ড সন্ত্রাসী সংগঠনের সদস্য। প্রতিদিন একটি করে ফোন এবং সিম পরিবর্তন করে সন্ত্রাসী সংগঠন এষ এর প্রধান।