ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন শিক্ষার্থীর একইদিনে আকস্মিক মৃত্যু।জানা যায় দুজনই একই সেশনের একই ডিপার্টমেন্টের।
চুয়াডাঙ্গায় তীব্র গরমে সরকার বাড়ির ডোবাতে গোসল করতে গিয়ে বোয়াল মাছের কামড়ে মৃত্যু হয় চুয়াডাঙ্গার ডা. আতাউর রহমানের ছেলে ওয়াকারের।তিনি ওয়াকার পালি নামে সর্বাধিক পরিচিত।
আরেকজনের মৃত্যুটি রহস্য জনক। যশোরের হতাশা চত্বরে পড়ে থাকা শিয়ালের লাশ মনে করে মানুষজন ছুটে আসলে দেখে এটি একটি যুবকের লাশ।কিন্তু কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে তা আজও জানা যায় নি।
তার নাম মুহাইমিন কিন্তু তাকে জুবায়ের ছয়নয় নামে লোকে চিনে থাকেন।ছয়নয়ের অর্থ কি তাও তিনি কোথাও বলে যায় নি,এটি কোনো মৃত্যুর রহস্য নয় তো।
অনেকের দাবী সে রমণীদের নিয়ে কবিতা লিখতো সবসময়ই,কিন্তু কিছুদিন যাবৎ ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে কবিতা আসছে না তার মনে তাই হয়ত তিনি আত্মহত্যা করেছেন,আবার অনেকে বলছেন তাকে হয়ত কোনো রমণী মেরে ফেলে গিয়েছে।তিনি স্বভাবতই তাদের প্রতি একটু বেশিই দুর্বল ছিলেন।