দেশব্যাপী সাড়া জাগানো সেই শিশু সাইফুল ইসলাম আরিফ(৭)ধর্ষণ মামলাটি RAB এরহাতে হস্তান্তর করা হয় এবং ৮জনের একটি টিম মাঠেনামে আসল ঘটনা উদঘাটনে, প্রথমে আটককৃত সেই পুলিশ অফিসার কে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের রিমান্ড চাওয়া হয় উচ্চআদালতে, উচ্চআদালত তা মঞ্জুর করে। পুলিশ অফিসারকে জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে এসে তার নিজের দোষ স্বীকার করে নেয়, তারপর সেই পুলিশ অফিসার এক চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়ে সবাইকে অবাক করে দেন, তিনি জানান তিনি শিশু সাইফুল ইসলাম আরিফকে একবার দর্শন করেন এবং এই কাজটি উপভোগ করতে শুরু করেন শিশু সাইফুল ইসলাম তখন সাইফুল ইসলাম আরিফ(৭) সেই পুলিশ অফিসার কে বলেন তার সাথে আরো এই কাজ করার জন্য। পুলিশ অফিসার এই কথা শুনে একটু বিভ্রান্তিতে পড়ে যান এবং তিনি মানা করেন আর করবেন না, কিন্তু সাইফুল ইসলাম আরিফ(৭)নাচরবান্দা তিনি পুলিশ অফিসার কে একপ্রকার হেনস্তা করতে শুরু করেন এবং তিনি জানান যদি এই কাজ উনার সাথে সে পুলিশ অফিসার না করে তাহলে সে পুলিশের কাছে মামলা দায়ের করবে। অভিযুক্ত পুলিশ অফিসার আর কোন উপায় না পেয়ে করতে রাজি হয়ে যায় এক পর্যায়ে করতে করতে শিশু সাইফুল ইসলামের (৭) পেটে বাচ্চা চলে আসে। পুলিশ অফিসারের এই দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে শিশু সাইফুল ইসলাম আর িফ অভিযুক্ত পুলিশ অফিসারের কাছে ৩০ লক্ষ টাকা দাবি করেন কিন্তু পুলিশ অফিসার দিতে অস্বীকার করায় তিনি শিশু ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন সেই পুলিশ অফিসারের উপর । এই ঘটনাটি সত্যতা যাচাইয়ে RAB আবারো মাঠে নামে এবং পেয়ে যায় সেই ঘটনা প্রত্যক্ষভাবে পরিদর্শন করালোক জুবায়ের আহমেদ নাবিল (২৪), তিনি জানান সেই পুলিশ অফিসার একদিন সেই শিশু সাইফুল ইসলাম আরিফকে জোরপূর্বক দর্শন করে তা তিনি নিজ চোখে দেখেছেন এবং তারপর থেকেই শিশু সাইফুল ইসলাম আরিফ সেই পুলিশ অফিসার কে বাইরে থেকে যে নিয়ে আসতেন তার রুমে তা দেখে জুবায়ের আহমেদ নাবিল(২৪) এর আসল ঘটনা বুঝার জন্য তিনি সেই ঘরের আশেপাশে ঘুরাঘুরি করতেন এবং কথাবার্তা শোনার চেষ্টা করতেন! তিনি শুনতে পান যে শিশু সাইফুল ইসলাম আরিফ(৮) সেই পুলিশ অফিসারের কাছে টাকা দাবি করছে পরে যখন তিনি আরো ভালো করে খেয়াল করেন এবং শুনেন তিনি জানতে পারেন যে সে শিশুটির পেটে বাচ্চা এবং এই বাচ্চাটির পিতা সে পুলিশ অফিসার এখন সেই পুলিশ অফিসার তার নিজের চাকরির ভয়ে সে শিশু সাইফুল ইসলাম বোঝানোর চেষ্টা করেন কিন্তু সাইফুল ইসলাম আরিফ (৭) নাছোড়বান্দা তিনি টাকা দিলে সব কিছু ধামাচাপা দিয়ে দিবেন বলে জানান তিনি টাকা দাবি করেন 30 লক্ষ টাকা যা সেই পুলিশ অফিসার এর পক্ষে দেওয়া সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দেন।তারপরেই সেই শিশু সাইফুল ইসলাম আরিফ(৭)পুলিশের কাছে শিশু ধর্ষণের মামলা দায়ের করেন,,।।