কে জানতো গ্রামের এই সহজ সরল ছেলেটা একদিন সেরা মাগিখোরের তালিকায় নিজের নাম লেখাবে। অসাধ্য কে সাধ্য করে দেখিয়ে দিলেন সবার পরিচিত মুখ ডালিম। তিনি বলেন, ” আমি কখনও ভাবি নাই আমার নামটা সেরা মাগিখোরের তালিকায় লিপিবদ্ধ হবে। আমি শুধু আমার কাজ করে গেছি। সেরা মাগিখোরের চিন্তা না থাকলেও আজ আমি সেরা মাগিখোর।এমন এক সময় ছিলো যখন একটা মেয়ের জন্য হাহাকার করতাম। একটু কথা বলার জন্য ফেবুতে মেয়েদের আইডিতে একের পর এক মেসেজ দিতাম কিন্তু সিন করলেও রিপ্লাই আসতো না। এই সময় খারাব লাগতো কিন্ত হতাশ হয় নাই। বন্ধুদের জিএফ এর দারে দারে ঘুরেছি কেও একটা জিএফ দেই নাই।আজ আমি তিন চারটা জিএফ একসাথে চালাই। ঢাকায় গিয়ে নার্সে কে টেপাটেপি ও করে আসি। বাড়িতে গেলে ভাতিজির জানলা দিয়ে কাজ সেরে আসি। ডিপার্টমেন্টের এক জুনিয়রও দেখাশোনা করি। সিরাজগঞ্জ থেকে ঢাকায় থাকা জুনিয়রের বেডে গিয়ে কল্পনায় সব করে এসেছি। এসব কিছু ধৈর্যেরই ফল। এই জায়গায় পৌছানোর আগে আমাকে অনেক কটু কথাও শুনতে হয়েছে।আমার প্রানপ্রিয় বন্ধু সাবু আমাকে বলেছিলো দুধ প্যাকেটে পুরে টিপতে। আজ আমি সেরা মাগিখোর, দেখুক সাবু। দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিলাম আজ। ” তিনি চ্যানেল ৩৩ এর সাংবাদিককে বলেন, দুধ গুদ মামুলি ব্যাপার যারা সেরা মাগিখোর হতে চাই প্রচন্ড ইচ্ছা শক্তিই তাদের সেখানে পৌছে দিবে।