বাংলাদেশের প্রথম ট্রান্সজেন্ডার সাংবাদিক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পিবিএস ফ্যাকাল্টির মেধাবিনী মুহাইমিনা খাতুন পালি।সম্প্রতি তার ক্লোজেস্ট বন্ধু ওয়াকার পালির পিতার চুয়াডাঙা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়নে জুবায়ের পালির অপারেশন সফল হয়েছে। সাদা শুকর জবাই করে তিনি তার নাম পরিবর্তন করেছেন। কিন্তু এখনো পর্যন্ত তারা নাম রেজিষ্ট্রেশন করতে না পারাই তিনি নিবন্ধন কার্যালয়ের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন,আমি ছেলে হই কিংবা অন্যকিছু এটা আমার একান্ত নিজের ব্যাপার। আমি এই বিষয় নিয়ে আগে থেকেই আন্দোলন সংগ্রামে যুক্ত আছি। আমি আগে থেকেই মেয়েদের মতো আচরণ করি,মেয়েদের প্রতি আমার অকথ্য ভালোবাসা এবং আকর্ষণ। আমার বিহেভিয়ারকে অনেকে ঢঙ মনে করলেও এটাই সত্যি আমার মধ্যে ঝামেলা আছে। তাই আমি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি।আশা করি আপনারা আমাকে সাপোর্ট করবেন।
গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডও কিছুদিনের মধ্যে আমার প্রথম ট্রান্স সাংবাদিক হওয়ার স্বীকৃতি দেওয়ার আশা প্রকাশ করছি।